বগুড়ার নন্দীগ্রামে রাইস মিলগুলোতে ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী ধান-চালের মজুদ নেই বলে পরিদর্শন শেষে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার হুমায়ুন কবির।
শনিবার (২০ জানুয়ারি) বিকেলে নন্দীগ্রাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) হুমায়ুন কবির নন্দীগ্রাম উপজেলায় বৃহত্তম মায়ামনির অটো রাইস মিল, মেসার্স আকবর অটো রাইস মিল, বেলাল এন্ড ব্রাদার্স মিল ও আলহাজ্ব মিলসহ অন্যান্য হাস্কিং চালকলগুলো পরিদর্শন করেন।
মিলগুলো পরিদর্শনকালে তিনি লক্ষ্য করেন লাইসেন্স অনুযায়ী অনুমোদিত মায়ামনির অটো রাইস মিলে ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী ১৫৬০ মেট্রিক টন কিন্তু বর্তমানে ধান ও চাল মজুদ রয়েছে ১২০ মেট্রিক টন।
মেসার্স আকবর অটো রাইস মিলে ধারণ ক্ষমতা ১২৪৮ মেট্রিক টন কিন্তু বর্তমানে ধান ও চাল মিলে মজুত রয়েছে ২৯৪ মেট্রিক টন। সকল প্রকার রাইস মিল মালিকদের অতিরিক্ত মজুদ না করে সরকারি নিয়মানুযায়ী ধান ও চাল মজুদ-বিক্রয় করার নির্দেশনা প্রদান করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার হুমায়ুন কবির।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) কুরশিয়া আক্তার, থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আজমগীর হোসেন, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মাজেদুর রহমান প্রমুখ।